আসসালামু আলাইকুম, আশা করি সকলে ভালো আছেন আর ভালোলাগার মত একটি টিউন নিয়ে আপনাদের সামনে হাজির হলাম। শুধু মাত্র বাংলালিংক গ্রাহকদের জন্য এই টিউনটি। আর কথা না বাড়িয়ে আসল কথাই আসি। বাংলালিংক নতুন অথবা বন্ধ সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জে পাচ্ছেন যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ২৫ পয়সা/মিনিট এবং অন্য নাম্বারে ৬০ পয়সা/মিনিট কলরেট দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা, সবক্ষেত্রেই ১ সেকেন্ড পালস। এছাড়াও পাচ্ছেন ৩ জিবি ইন্টারনেট ফ্রি! অফারটি সম্পর্কে হয়তো অনেকে আগে থেকে জানেন কিন্তু যারা জানেন না তাদের জন্য আমার এই টিউনটি আশা করি আপনারা উপকৃত  হবেন।

আপনার সংযোগটি এই অফারের আওতাভুক্ত কিনা জানতে যে কোন বাংলালিংক সংযোগ থেকে নাম্বারটি টাইপ করে ফ্রি এসএমএস পাঠিয়ে দিন ৪৩৪৩ নাম্বারে।
যেমনঃ sms অপশনে গিয়ে নাম্বারটি লিখে পাঠিয়ে দিন ৪৩৪৩ নাম্বারে।
 নতুন এবং বন্ধ সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জে স্পেশাল কলরেট
  • ১২ জুন, ২০১৫-এর পর থেকে চালুকৃত সকল বাংলালিংক সংযোগের গ্রাহকগণ এই অফারটি উপভোগ করতে পারবেন
  • যে সকল গ্রাহক ১৬ এপ্রিল, ২০১৫ থেকে ২৭ মে, ২০১৫ এর মাঝে নতুন সংযোগ চালু করে ব্যবহার করেননি এবং পূর্বের ১৯/২৯ রিচার্জের অফার উপভোগ করেননি তারা এই অফার উপভোগ করতে পারবেন
  • চলমান বন্ধ সংযোগ মে, ২০১৫-এর অফার উপভোগকারী গ্রাহক নতুন ক্যাম্পেইন চালু হওয়ার পর ১৯ টাকা রিচার্জে নতুন অফার উপভোগ করতে পারবেন
  • সকল গ্রাহকগণ নতুন এবং বন্ধ সংযোগে ১৯ টাকা রিচার্জে যে কোন নাম্বারে ২৫ পয়সা/মিনিট এবং অন্য অপারেটরে ৬০ পয়সা/মিনিট রেটে কথা বলতে পারবেন দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা। (১ সেকেন্ড পাল্স প্রযোজ্য)
  • স্পেশাল কলরেটের মেয়াদ রিচার্জের দিনসহ ৩০ দিন। মেয়াদকালীন সময়ে প্রতি ১৯ টাকা রিচার্জে বর্ধিত মেয়াদ প্রযোজ্য
  • অফারটি থেকে আন-সাবস্ক্রাইব করতে, নতুন এবং বন্ধ সংযোগের ক্ষেত্রে *১৬৬*৬৭৬# ডায়াল করতে হবে যা সেদিন রাত ১২টার পর প্রযোজ্য হবে
  • নতুন সংযোগের ক্ষেত্রে অন্য কোন প্যাকেজে মাইগ্রেট করলে এই স্পেশাল রেট প্রযোজ্য হবে না। সেক্ষেত্রে, পুনরায় এই রেট পেতে *৯৯৯*১*১৪৬# ডায়াল করে একবারে ১৯ টাকা রিচার্জ করতে হবে
  • ১৫% ভ্যাট এবং ৫% সম্পূরক চার্জ প্রযোজ্য
১৯ রিচার্জে ৩ জিবি ইন্টারনেট বোনাস
  • নতুন অথবা বন্ধ সংযোগে গ্রাহক ৩টি কিস্তির (১ এই করে) মাধ্যমে সর্বমোট ৩ জিবি ইন্টারনেট বোনাস পেয়ে যাবেন
  • গ্রাহকগণ ১৯ টাকা রিচার্জে সর্বোচ্চ ৩ জিবি ইন্টারনেট বোনাস একবারই উপভোগ করতে পারবেন
  • ১ম কিস্তি ১ জিবি ইন্টারনেট বোনাস প্রাপ্তির ৩০ম দিনে গ্রাহক ২য় কিস্তির ১ জিবি ইন্টারনেট বোনাস পেয়ে যাবেন
  • ১ম কিস্তি প্রাপ্তির ৬০ম দিনে গ্রাহক ৩য় কিস্তির ১ জিবি ইন্টারনেট বোনাস পেয়ে যাবেন
  • বোনাস ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবে রাত ২টা থেকে দুপুর ২টা পর্যন্ত
  • প্রতিটি কিস্তি ইন্টারনেট বোনাসের মেয়াদ ৫ দিন
  • অবশিষ্ট ২ জিবি বোনাস পাওয়ার জন্য প্রথম ১ জিবি বোনাস প্রাপ্তির ৩০তম এবং ৬০তম দিনে গ্রাহকের যে কোন ব্যবহার থাকতে হবে
  • ইন্টারনেট ব্যালেন্স চেক করতে ডায়াল *১২৪*৯৯৪#
  • ১৫% ভ্যাট এবং ৫% সম্পূরক চার্জ প্রযোজ্য
নতুন সংযোগ চালু করলে থাকছে
  • ৫ টাকা প্রিলোডেড টক-টাইম ব্যবহার করা যাবে যে কোন প্রয়োজনে, মেয়াদ ১৫ দিন
  • মেয়াদ থাকাকালীন অবস্থায় যে কোন পরিমাণ রিচার্জ করলেই পাবেন আজীবন মেয়াদ
  • ৫০ এমবি বোনাস ইন্টারনেটের মেয়াদ বোনাস পাওয়ার দিনসহ ৩ দিন
  • বোনাস ইন্টারনেটের ব্যালেন্স জানতে ডায়াল করুন *১২৪*৫#
  • ৫০টি এসএমএস যে কোন বাংলালিংক নাম্বারে ব্যবহার করা যাবে। মেয়াদ বোনাস পাওয়ার দিনসহ ১০ দিন
  • বোনাস এসএমএস চেক করতে ডায়াল করুন *১২৪*৪#
  • ফেসবুক ১০০০ এমবি পর্যন্ত প্রযোজ্য এবং এর মেয়াদ ৬০ দিন
  • ফেসবুক-এর বোনাস জানতে ডায়াল করুন *২২২*৩*৩৩#
  • একটি স্পেশাল এফএনএফ নাম্বারে ৫ পয়সা/১০ সেকেন্ড (রাত ১২টা থেকে বিকাল ৪টা) এবং ১০ পয়সা/১০ সেকেন্ড (বিকাল ৪টা থেকে রাত ১২টা)
  • ১৫ পয়সা/১০ সেকেন্ড যে কোন নাম্বারে দিন-রাত ২৪ ঘণ্টা
আমরা তো সকলেই মুভি দেখি।নতুন কোন মুভি আসলেই সেটা জোগাড় করার চেষ্টা করি বন্ধু বা আত্মীয় থেকে। কিন্তু অনেকেই আছেন ইংরেজী ভাষা কম বুঝতে পারার কারণে মুভির গল্পটা বুঝতে পারেন না। মুভির কাহিনীটা সুন্দর হলেও না বুঝার কারণে মুভিটা উপভোগ করতে পারিনা। কিন্তু বাংলা ভাষায় মুভিটা দেখলে আপনি আসল মজাটা ঠিকই পাবেন। কারণ আমরা যে ভাষায় কথা বলি সেটা আমাদের জন্য সবচেয়ে বেশি সহজবোধ্য।সুপ্রিয় পাঠক আজ আমি এমন কিছুই আপনাদের সামনে তুলে ধরব।অনেক সময় নেটে বাংলা সাবটাইটেল খুঁজে পাওয়া যায় না। কিন্তু আমরা খুব সহজেই ইংলিশ সাবটাইটেলকে বাংলা সাবটাইটেল এ পরিণত করতে পারি।

প্রথমে যেকোন সাবটাইটেল ফাইল অর্থাৎ .srt ফরম্যাটের ফাইলকে নোটপ্যাডে ওপেন করুন

এরপর একে টেক্সট ফরম্যাট অর্থাৎ .txt তে সেভ করুন।

File>Save as> example.txt
এবার, Google Translator ওপেন করুন। এখানে ইংলিশ টু বাংলা সিলেক্ট করুন। তারপর দেখুন ইনপুট বক্সের নিচে Type text or a website address or translate a document রয়েছে এখানে ক্লিক করুন।

এরপর এখানে ব্রাউজ করে আপনার টেক্সট ফাইলটি সিলেক্ট করুন ও অনুবাদ বা translate বাটনে ক্লিক করুন।

দেখুন ট্যাবে ট্রান্সলেটর পুরা ফাইলটি বাংলায় অনুবাদ করে দিয়েছে।


এখন এগুলো কপি করুন। নোটপ্যাড ওপেন করে সেখানে পেস্ট করুন।

দেখুন প্রধান ফাইল অর্থাৎ ইংলিশ ফাইলটিতে সময় এর মাঝে --> (২টা ড্যাশ) এটা আছে। কিন্তু আমার অনুবাদ কৃত ফাইলে -> ড্যাশ একটা রয়েছে।

এই সমস্যা দূর করার জন্য, নোটপ্যাডের এডিট থেকে রিপ্লেস এ ক্লিক করুন। এখানে Find what বক্সে লিখুন -> এবং Replace with বক্সে লিখুন --> এবার Replace all এ ক্লিক করুন। দেখুন রিপ্লেস হয়ে গেছে।

এবার ফাইল থেকে Save as ক্লিক করুন, বক্সে একটা নাম দিন নামটা এমন হবে, Example.srt এবং নিচে Encoding এ ইউনিকোড সিলেক্ট করে সেভ করুন।

দেখুন একটা srt ফাইল তৈরি হয়েছে। এটাই আপনার বাংলায় রুপান্তরিত সাবটাইটেল।
ওহ! হয়ে গিয়েছে আপনার বাংলা সাবটাইটেল। এখন দেখুন

শেষকথাঃ গুগল ট্রান্সলেটর এর অনুবাদ তো তাই অনুবাদটা হবে আক্ষরিক অনুবাদ। যদি আপনি সঠিক অনুবাদ পেতে চান তাহলে আপনাকে কষ্ট করে লিখতে হবে। ইংলিশ সাবটাইটেলটাকে নোটপ্যাডে ওপেন করে যেখানে ডায়ালগ আছে সেটা কেটে দিয়ে বাংলা লিখে সেভ করে আপনি বাংলা এস আর টি ফাইল তৈরি করতে পারেন; এজন্য আপনাকে প্রচুর লিখতে হবে। একটা সিনেমায় প্রায় ১৫০০ মত ডায়ালগ থাকে সেগুলো সব অনুবাদ ও লিখতে হবে যার জন্য আপনাকে প্রচুর শ্রম ও সময় ব্যয় করতে হবে। তার চাইতে দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানো অনেক ভাল।এছাড়া আপনারা বিভিন্ন ট্রান্সলেটর সফটওয়্যার ব্যবহার করতে পারেন।

বিএনপিকে নিয়ে আওয়ামী লীগের এত উদ্বেগ কেন?

    
অলংকরণ: মাসুক হেলালইদানীং ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের নেতা এবং সরকারের মন্ত্রীদের বক্তৃতা-বিবৃতি শুনে ও পাঠ করে মনে হচ্ছে দুর্বল বিএনপিকে সবল করার বাইরে তাঁদের কোনো কাজ নেই। প্রায় প্রতিদিনই পত্রিকায়, টেলিভিশনে আওয়ামী লীগের জাঁদরেল নেতারা বিএনপিকে টিকিয়ে রাখতে হলে কী কী করতে হবে, কীভাবে দলকে এগিয়ে নিতে হবে, সেসব নিয়ে উপদেশ বর্ষণ করে চলেছেন। আওয়ামী লীগের একজন তুখোড় সাংসদ ও একটি সংসদীয় কমিটির সভাপতি বিএনপির জন্য পাঁচ দফা করণীয় বাতলিয়েছেন, যার মধ্যে রয়েছে, খালেদা জিয়া ও তারেক রহমানের স্বেচ্ছায় পদ থেকে সরে দাঁড়ানো, যুদ্ধাপরাধীর বিচারে সম্মতি ও জামায়াতে ইসলামীর সঙ্গ ত্যাগ, স্বাধীনতার পক্ষের শক্তি হিসেবে নিজেকে ঘোষণা এবং সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদীদের পৃষ্ঠপোষকতা না করা। তাঁর শেষ তিনটি প্রস্তাবের সঙ্গে কারও দ্বিমত থাকার কথা নয়। কেননা, কোনো গণতান্ত্রিক রাজনৈতিক দলই যেমন যুদ্ধাপরাধের বিচারের বিরোধিতা করতে পারে না, তেমনি সন্ত্রাসী ও জঙ্গিবাদী কর্মকাণ্ডকেও পৃষ্ঠপোষকতা দিতে পারে না। কিন্তু বিএনপির নেতৃত্ব কে দেবেন কিংবা কে কবে স্বেচ্ছায় পদত্যাগ করবেন, সেসব নিয়ে সরকারি দলের নেতার কিছু করণীয় আছে বলে মনে করি না।
বিএনপি নেতৃত্ব দুর্বল হলে কিংবা দলের নেত্রী খালেদা জিয়ার জনপ্রিয়তায় ধস নামলে তো আওয়ামী লীগেরই লাভ এবং নেতাদের খুশি হওয়ার কথা। কিন্তু তাঁরা খুশি না হয়ে হঠাৎ উদ্বিগ্ন হয়ে পড়লেন কেন? এর একটি কারণ হতে পারে তাঁরা প্রতিদ্বন্দ্বীকে ভয় পান। আরেকটি কারণ হতে পারে নেত্রীকে খুশি করা। নেত্রীকে খুশি করার দুটি উপায় আছে—অর্পিত দায়িত্ব যথাযথভাবে পালন ও তোষামোদ। প্রথম কাজটি কঠিন বলেই ডিজিটাল জমানার আওয়ামী লীগের অনেক নেতা সহজ পথটি বেছে নিয়েছেন। এতে দল হিসেবে আওয়ামী লীগের কিংবা সরকারের কোনো লাভ না হলেও নেতাদের সুবিধা নিশ্চিত। কিন্তু এই নেতারা একবারও ভেবে দেখেন না যে তাঁরা যত বেশি বিএনপির নেত্রীকে নেতৃত্ব ছাড়ার কথা বলবেন, তাঁর প্রতি সাধারণ মানুষের সহানুভূতি তত বেশি বাড়বে। এটি অনুমানের কথা নয়, অঙ্কের কথা। চাঁদের যেমন নিজস্ব আলো নেই তেমনি বাংলাদেশে কোনো দল নিজ গুণে জনপ্রিয় হয়ে ওঠে না। একসময় বিএনপির দুর্বলতা আওয়ামী লীগকে শক্তিশালী করেছে। এখন আওয়ামী লীগের দুর্বলতা খালেদা জিয়া কিংবা বিএনপির শক্তি জোগাচ্ছে। আওয়ামী লীগ জঙ্গিদের পৃষ্ঠপোষকতা দিচ্ছে না ঠিকই কিন্তু সন্ত্রাসীদের পৃষ্ঠপোষকতা দেওয়ার ভূরি ভূরি প্রমাণ রয়েছে। নারায়ণগঞ্জ আওয়ামী লীগের নেতা ও সিটি করপোরেশনের কাউন্সিলর নজরুল ইসলামকে বিএনপির কোনো নেতা হত্যা করেননি। র্যাব সদস্যদের দিয়ে খুন করিয়েছেন নুর হোসেন নামে স্থানীয় আওয়ামী লীগের আরেক নেতা। তাঁকে ভারতে পালিয়ে যাওয়ার পরামর্শও দিয়েছেন একজন আওয়ামী লীগ সাংসদ। ফেনীর উপজেলা চেয়ারম্যান কিংবা টাঙ্গাইলের আওয়ামী লীগের নেতা ফারুক আহমদের খুনিও বিএনপি থেকে আসেনি। দুটো ঘটনায়ই অভিযোগের তির স্থানীয় সাংসদের প্রতি।
বাংলাদেশে গত ৪৪ বছরে বর্তমানে শেখ হাসিনার মতো অনুকূল পরিবেশ কেউ পাননি। স্বাধীনতার পর বঙ্গবন্ধু কঠিন চ্যালেঞ্জের মধ্যে পড়েছিলেন দুই তরফেই, চরম ডান ও চরম বাম। শেখ হাসিনার প্রথম সরকারের সময়ও বিএনপি, জাতীয় পার্টি ও জামায়াত সরকারের বিরুদ্ধে এককাট্টা হয়েছিল। এমনকি নবম সংসদেও তাঁকে বিরোধী দলকে মোকাবিলা করতে হয়েছে, সংখ্যায় তারা যত কমই হোক না কেন। এবারে ‘বিরোধী দলও’ সরকারের অংশ। বাম ও ডানদের একাংশও সরকারের সঙ্গে আছে। বিএনপি বিভ্রান্ত ও বিশৃঙ্খল। তাহলে আওয়ামী লীগের ভয় কী? ভয়টি হলো দলের ভেতরে গড়ে ওঠা ফ্রাঙ্কেনস্টাইনরা। যেহেতু সংসদের ভেতরে-বাইরে কোনো বাধা নেই, তাই তারা আরও ভয়ংকর হয়ে উঠছেন। মন্ত্রী নেতাকে মানছেন না, নেতা মন্ত্রীকে মানছেন না। মন্ত্রী সাংসদকে উপেক্ষা করছেন আর সাংসদ উপজেলা চেয়ারম্যানকে পাত্তা দিচ্ছেন না। শেখ হাসিনা দলকে তৃণমূল পর্যায়ে যতই শক্তিশালী করার কথা বলুন না কেন, তৃণমূলের নেতারা দলকে সংগঠিত করার চেয়ে বখরা নিয়েই মারামারিতে ব্যস্ত আছেন। এই যে দেশে মানব পাচারের মহাবিপর্যয় ঘটে গেল; সেটি নিয়ে ক্ষমতাসীন দলে কোনো উচ্চবাচ্য নেই। এই যে ঢাকা শহর মুমূর্ষু হয়ে যাচ্ছে, সে সম্পর্কেও মন্ত্রী-সাংসদদের মুখে কোনো কথা নেই। তাঁরা সবাই উদ্বিগ্ন আছেন বিএনপির করণীয় নিয়ে।
আওয়ামী লীগের আরেক কেন্দ্রীয় নেতা, যিনি শেখ হাসিনার আগের কেবিনেটে পূর্ণ মন্ত্রী ছিলেন; বলেছেন, বিএনপি এখন লাইফ সাপোর্টে আছে। তিনি খালেদা জিয়াকে দলের চেয়ারপারসনের পদ থেকে পদত্যাগ করে শেখ হাসিনার রাজনীতির পাঠশালায় ভর্তি হওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন। লক্ষ করুন, তিনি লাইফ সাপোর্টে থাকা বিএনপির নেত্রীকে শেখ হাসিনার পাঠশালায় ভর্তি হতে বলেছেন। কিন্তু অনেক আগে থেকে ভর্তি হওয়া ছাত্রদের পারফরম্যান্স যে মোটেই ভালো নয়, বর্তমান বাংলাদেশই তার প্রমাণ।
আরেকজন মন্ত্রী বলেছেন, বিএনপির দিন শেষ। মিডিয়া বিএনপিকে বাঁচিয়ে রেখেছে। খালেদা জিয়া নেতা-কর্মীদের যতই উজ্জীবিত করার চেষ্টা করুন না কেন, বিএনপি আর শিরদাঁড়া শক্ত করে দাঁড়াতে পারবে না। মাননীয় মন্ত্রী যদি সরকারের পুলিশ, র্যাব, বিজিবি বাদ দিয়ে মাঠে খেলতে নামতেন, দেখতেন কত ধানে কত চাল। সিটি করপোরেশন নির্বাচনী প্রচারে খালেদা জিয়া নামতে না-নামতেই আওয়ামী লীগের কর্মীদের গায়ে জ্বর উঠে গিয়েছিল। এরপর যা ঘটেছে, সেই জ্বরের প্রতিক্রিয়া। মিডিয়া নয়, বিএনপিকে চাঙা করে রাখছে মন্ত্রী-সাংসদ নেতাদের গরম বক্তৃতা-বিবৃতি। অনেক সময় দেখা যায়, যে বিষয়েই সেমিনার বা আলোচনা হোক না কেন, আওয়ামী লীগের নেতারা খালেদা জিয়া বা বিএনপিকে সেখানে টেনে আনবেনই।
মন্ত্রী-সাংসদেরা সংসদের বাইরে ও ভেতরে অবিরাম বিএনপির ভবিষ্যৎ নিয়ে তাঁদের উদ্বেগ-উৎকণ্ঠার কথা জানিয়ে আসছেন। কিন্তু নিজ দলের নেতা-কর্মীরা যে দেশজুড়ে নানা অপকর্ম করে বেড়াচ্ছেন, সেসব নিয়ে তাঁদের আদৌ কোনো মাথাব্যথা আছে বলে মনে হয় না। যখন রাষ্ট্রীয় ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা লুট হয়ে যায়, যখন মানব পাচার ও ইয়াবা ব্যবসায় সরকারি দলের সাংসদ জড়িয়ে পড়েন কিংবা একজন নারী সাংসদের ছেলে গুলি করে দুজন নিরীহ মানুষকে হত্যা করেন, তখন তাঁদের টুঁ শব্দটি করতে দেখা যায় না।
তাঁদের এসব সদুপদেশ শুনে চারদলীয় জোট এবং তার আগে ‘একদলীয়’ বিএনপি সরকারের সময়ে বিএনপি নেতাদের অযাচিত বক্তৃতা-বিবৃতির কথা মনে পড়ে। আওয়ামী লীগের নেতারা এখন ক্ষমতার মোহে আচ্ছন্ন হয়ে বলছেন, বিএনপি কোনো দিনই আর মেরুদণ্ড খাড়া করে দাঁড়াতে পারবে না। ক্ষমতায় থাকতেও বিএনপি নেতারা ৪১ বছরেও আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় আসতে পারবে না বলে ফরমান জারি করেছিলেন। এমনকি খালেদা জিয়ার প্রথম সরকারের আমলে এক ছাত্রসমাবেশে খালেদা জিয়া বলেছিলেন যে বিরোধী দলকে মোকাবিলায় তাঁর ছাত্রদলই যথেষ্ট। বিএনপি নেতারা তখন এমন কথাও বলে বেড়াতেন যে শেখ হাসিনা যত দিন আওয়ামী লীগের সভানেত্রী থাকবেন, তত দিন আর তাঁদের কোনো ভাবনা নেই। ভাবনা আছে কি না, এখন টের পাচ্ছেন। আশা করি, বর্তমান শতকে না হলেও আগামী শতকের কোনো একসময় আওয়ামী লীগ যখন ক্ষমতাচ্যুত হবে, তখন এই দলের নেতারা অথবা তাঁদের উত্তরসূরিরাও টের পাবেন।
পত্রিকায় দেখলাম, নৌপরিবহনমন্ত্রী বলেছেন, যারা নদী দখল করে, তারা এ যুগের রাজাকার। রাজাকার শব্দটির ব্যুৎপত্তিগত অর্থ যা-ই থাকুক না, রাজাকার বলতে এ দেশের মানুষ একশ্রেণির ঘৃণ্য মানুষকেই বোঝে, যারা একাত্তরে হত্যা, ধর্ষণ, লুটপাট ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটিয়েছে, এখনকার নদী দখলকারীরা যদি সেই রাজাকারের শিরোপা পেয়ে থাকে, মন্ত্রীর কাছে জিজ্ঞেস করতে ইচ্ছা হয়, সেই রাজাকাররা কোন দলের? একাত্তরের রাজাকারদের চিহ্নিত ও বিচার করার কাজটি সরকার করছে। কিন্তু মন্ত্রী এ যুগের রাজাকার অর্থাৎ নদী দখলকারীদের তালিকা টাঙিয়ে দিলে মানুষ তাদের নাম-পরিচয় জানতে পারত।
সংসদের ভেতরে বিরোধী দল নেই। রাজপথে বিরোধী দল নেই। তিন মাসের ভুল আন্দোলনের খেসারত দিতে গিয়ে খালেদা জিয়া এখন ঘরে চুপচাপ বসে আছেন। এত বড় রাজনৈতিক বিপর্যয় নিয়ে দলের মধ্যে আলোচনা করতে তিনি সাহস পাচ্ছেন না। তারপরও বিএনপিকে নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাদের এত উদ্বেগ কেন? তাঁরা যদি বিএনপিকে নিয়ে সারাক্ষণ না ভেবে একটু সময় দেশের ও দলের কথা ভাবতেন, তাহলে সাধারণ মানুষ উপকৃত হতো। আগুন–বোমার রাজনীতি দেশের মানুষ প্রত্যাখ্যান করেছে। এর অর্থ এই নয় যে তারা দলীয় মাস্তানি-চাঁদাবাজির রাজনীতিকে বুকে আলিঙ্গন করে নেবে।
এই মুহূর্তে বিএনপি বা জামায়াতে ইসলামী সরকারের জন্য বড় চ্যালেঞ্জ নয়। চ্যালেঞ্জ হলো নিজ দলের ভেতরে জন্ম নেওয়া ফ্রাঙ্কেনস্টাইনরা। ছিপি খুলে যাদের বের করে দেওয়া হয়েছে, তাদের আবার শিশিতে পোরা খুবই কঠিন কাজ। সেই কাজটি করতে ব্যর্থ হয়েই আওয়ামী লীগের নেতারা হাওয়ায় ছড়ি ঘোরাচ্ছেন।
     

তা​সকিনের সঙ্গে মাশরাফির সেই বিখ্যাত উদযাপন। সবার সঙ্গে মিশে যাওয়া অধিনায়ক মাশরাফির কারণে দলে এমন পরিবর্তন এসেছে বলে মনে করেন বিসিবি সভাপতি। ছবি: শামসুল হক 
 
২০১২ সালের অক্টোবরে বিসিবি সভাপতি হিসেবে প্রথম দায়িত্ব নিয়েছিলেন। প্রায় তিন বছর হতে চলল নাজমুল হাসানের ‘শাসনকাল’। এই সময় ৪২ ওয়ানডের ২০টি জিতেছে বাংলাদেশ। সিরিজ জিতেছে পাকিস্তান, নিউজিল্যান্ড, ওয়েস্ট ইন্ডিজ, জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে। সিরিজ ড্র করে এসেছে শ্রীলঙ্কা সফরে। সেই সফরে টেস্টে প্রথম ডাবল সেঞ্চুরির কীর্তি গড়েছিল বাংলাদেশের কেউ। পাকিস্তানের বিপক্ষেও এসেছে আরেকটি ডাবল সেঞ্চুরি।
টেস্টে উত্থান-পতনের ভেতর দিয়ে গেলেও ওয়ানডেতে বেশ ধারাবাহিক দল হয়ে উঠেছে বাংলাদেশ। নিজেদের ওয়ানডে ইতিহাসে প্রথমবারের মতো উঠে এসেছে র‍্যাঙ্কিংয়ের সাতে। এই বছর জয়-পরাজয়ের হারের দিক দিয়ে বাংলাদেশ আছে সেরা চার দলের মধ্যে।
সর্বশেষ ১৫ ওয়ানডের ১২টিই জিতেছে। এর মধ্যে আছে বিশ্বকাপে দুর্দান্ত খেলে কোয়ার্টার ফাইনালে ওঠা। পাকিস্তানকে বাংলাওয়াশ। সর্বশেষ যুক্ত হলো ভারতকে হারানো। এই ধারাবাহিকতার পেছনে বড় কারণ হিসেবে নাজমুল আজ বলেছেন, অধিনায়কত্বের বদল দলে একটা ইতিবাচক পরিবর্তন এনে দিয়েছে। অবশ্য তার মানে এই নয়, মুশফিকুর রহিমের অধিনায়কত্বকে তিনি খাটো করেছেন।
এশিয়া কাপ, টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ এর পর ওয়েস্ট ইন্ডিজ সফরেও ধুঁকতে থাকে বাংলাদেশ। গত জুনে ভারতের দ্বিতীয় সারির দলের কাছেই ওয়ানডে সিরিজ হেরেছিল, যার মধ্যে ছিল ৫৮ রানে অলআউটের লজ্জাও। নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হোম সিরিজের আগে বিসিবি টেস্ট নেতৃত্ব মুশফিকের কাঁধে রেখেই ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির দায়িত্ব দেন মাশরাফিকে। এর পর ১৪ ওয়ানডের ১২টিতেই জিতেছে বাংলাদেশ, মাঝখানে একটির নেতৃত্বে অবশ্য ছিলেন সাকিব আল হাসান।
নাজমুল বলেছেন, ‘অধিনায়কত্বে পরিবর্তন আনা আমাদের জন্য সহজ সিদ্ধান্ত ছিল না। মুশফিক আমাদের দলের সেরা ব্যাটসম্যান। দল তাঁর অধীনে ভালোও করছিল। কিন্তু আমরা ওর ওপর থেকে চাপটা একটু কমাতে চাচ্ছিলাম। মাশরাফি দলের নেতৃত্ব পাওয়ার পর দলের চেহারাই বদলে গেছে।’
বাংলাদেশের সর্বশেষ পরাজয় ভারতের বিপক্ষে। বলে দিতে হবে না কোন ম্যাচে। এর পর সেই ভারতকে কাল দাপটের সঙ্গে হারাল মাশরাফির দল। নাজমুল অবশ্য এটিকে বিশ্বকাপের ‘প্রতিশোধ’ বলতে নারাজ। খেলাধুলায় ‘প্রতিশোধ’ শব্দটি ব্যবহারের বিপক্ষে। ভারতীয় দল এখন বাংলাদেশের অতিথি। অতিথি আপ্যায়নে বাংলাদেশের মানুষদের সুনাম যেন অটুট থাকে, সমর্থকদের প্রতি সেই আহ্বান জানালেন তিনি।
তা ছাড়া শ্রী নিবাসনের কারণে দুই দেশের ক্রিকেটীয় কূট​নীতিতে যে ফাটল ধরেছিল, সেটাও আর আগের মতো নেই বলে মনে করেন নাজমুল। বিসিসিআইয়ের নতুন সভাপ​তি জগমোহন ডালমিয়া যে বাংলাদেশের ক্রিকেটের বন্ধু, সেটাও স্মরণ করেছেন নাজমুল।


প্রভাকে নিয়ে পালালেন আর.জে নীরব!

বিনোদন ডেস্কঃ

1434630728
জনপ্রিয় অভিনেত্রী প্রভাকে নিয়ে চম্পট দিলেন আর.জে নীরব। তবে বাস্তবে নয়, ঘটনাটি ঘটেছে দেলোয়ার হোসেন দিল এর রচনা ও পরিচালনায় নাটক ”তাহার প্রাপ্য সে ‍বুঝিয়া পাইলো” নাটকে।
নাটকের গল্পটিতে দেখা যাবে গ্রামের এক সহজ সহজ গৃহবধু প্রভা ভালবাসেন আর জে নীরবকে। তাদের এই ভালবাসায় ঝামেলায় জড়িয়ে পড়ে দুই পরিবার। এরপর গ্রামের গুণ্ডাদের চোখ রাঙ্গানী আর নানান ষড়যন্ত্র পার করে গল্পে আসে নানান বাঁক।
এ প্রসঙ্গে নীরব বললেন,”নাটকের গল্পটি বেশ চমত্কার। আশা করছি নাটকটি সবার ভালো লাগবে।”
নাটকটি আজ (বৃহস্পতিবার) রাত ১১ টায় প্রচার হবে এটি এন বাংলায়।

2015-06-19 সময় : 17:06:29

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/post.php?id=51831&page=4#sthash.QoRQcmpb.Q6ExRxMQ.dpuf

2015-06-19 সময় : 17:06:29

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/post.php?id=51831&page=4#sthash.QoRQcmpb.Q6ExRxMQ.dpuf

2015-06-19 সময় : 17:06:29

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/post.php?id=51831&page=4#sthash.QoRQcmpb.Q6ExRxMQ.dpuf

2015-06-19 সময় : 17:06:29

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/post.php?id=51831&page=4#sthash.QoRQcmpb.Q6ExRxMQ.dpuf

2015-06-19 সময় : 17:06:29

- See more at: http://bangla.mtnews24.com/post.php?id=51831&page=4#sthash.QoRQcmpb.Q6ExRxMQ.dpuf



Robi Emergency Balance known as Jhotpot balance can be requested in two ways. Dial *8811*1#  . Read more details :

You can do activation/deactivation of Robi Jhotpot Emergency Balance through SMS or by dialing USSD code for free.

  • To activate:  Dial *8811*1#
      or, Type START send it to 8811

  • To deactivate or Stop:  Dial *8811*2#
      or Type STOP send it to 8811

Watch TVC of Robi Jhotpot Emergency Balance:
Home » , » Robi Emergency Balance | Dial *8811*1# for upto 100Tk

Robi Emergency Balance | Dial *8811*1# for upto 100Tk

21
 
6
Google +
1
 
2
 
2
 
6
 
7701
 

Author Omar Faruk Abir on Wednesday, June 25, 2014 | 5:23 PM

All Robi prepaid customers except Uddokta, easyload, Corporate and SME can enjoy upto BDT 100 Jhotpot Balance which allows them to make necessary calls or SMS consumption during the urgent need when the balance is finished.

JHOTPOT BALANCE active korte Dial *8811*1# or sms korun 8811 number e START likhe
JHOTPOT BALANCE check korte *222*16# dial korun.
De-registration : Dial *8811*2#  or type “STOP” & send it to 8811

 Robi-Jhotpot-Emergency-Balance-Service-Dial-star8811star1hash-for-upto-100Tk-balance-offer
Eligible Package All Robi prepaid except Uddokta, Easyload, Corporate prepaid and SME
- All Robi prepaid (except Uddokta, Easy load, corporate & SME) subscriber will be eligible for Jhotpot Balance.
- Through this feature all the Robi prepaid subscriber will be eligible to get Jhotpot Balance of BDT 05-100.
- Jhotpot Balance credit limit will be changed every month depending on the customers usages and recharge pattern
- For Registration in hotpot Balance, customers need to dial *8811*1# (FOC) or Type “START” send it to 8811.
- For De-registration in Jhotpot Balance, customers need to dial*8811*2# (FOC) or typing “STOP” & send it to 8811.
- Customers can use this Jhotpot Balance amount for any local voice calls, local SMS, & any Voice and/or SMS Bundle Purchase.
- In the next recharge of the customer, the Jhotpot balance (70% of the credit amount or total limit whichever is lower will be applicable ) amount will be deducted from the recharged/refilled amount
- Customer can enjoy till the maximum/full limit of his/her Jhotpot Balance amount. Once the Credit amount is fully consumed, no further credit will be allowed till s/he repays the loan (partially/totally).
- Respective package call charge & pulse will be rJBain unchanged while availing Jhotpot Balance
- Customers will be able to check the Jhotpot Balance amount by dialing *222*16# (FOC)
- To enjoy Jhotpot Balance customers’ needs to have main account validity
- Any IDD / Roaming usage is not applicable in Jhotpot Balance

Following offer closed

Robi is offering BDT 10 Emergency balance for all prepaid subscribers except Uddokta, Easyload, Corporate and SME. Through this initiative we are allowing our customers to continue their calls during the urgent need when the balance is finished.
Robi-Emergency-Balance-Anonna-27-Shasroyee-38
All Robi prepaid subscribers can avail this offer except Uddokta, Easyload, Corporate and SME

Opt-in / Registration : To avail this offer, customers need to dial *8666#2#

Offer Detail
• Tk 10 emergency balance facility for any local voice calls.
• To avail the offer, customers need to dial *8666#2# (Charge Free)
• To check emergency balance customers need to dial *8666# (Charge Free)
• Used emergency balance will be adjusted with immediate next recharge

0 comments:

Post a Comment

- See more at: http://bmion.blogspot.com/2014/03/Robi-Emergency-Balance.html#sthash.lu1BUO8z.dpuf