গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি : পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ

test
hfad sdgfhfdkhk  wetopwgorg rrkwrp[rp[
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf
মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf

72
 
2
 
0
Google
0
 
75
 

মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।

তবে ১৮২৮ সালের আগে মসজিদটি সম্পর্কে স্থানীয়রা ছাড়া বাইরের কেউ জানতেন না। এই বছর এক ফরাসি পর্যটক রেনে ওই এলাকা ভ্রমণ করেন। তিনি তাঁর ভ্রমণ শেষে লিখেন, ডিজেনি শহরে মাটির তৈরি একটি মসজিদ আছে। মসজিদটির দু’পাশে দুটি দর্শনীয় কম উচ্চতার টাওয়ার রয়েছে।
এরপর থেকে মসজিদটি সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বাড়তে থাকে।
বানি নদীর তীরে অবস্থিত মসজিদটি নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে রোদে শুকানো মাটি। মসজিদটি ২৪৫ বাই ২৪৫ ফুট (৭৫ বাই ৭৫ মিটার) আয়তনবিশিষ্ট তিন ফুট উঁচু প্লাটফর্মের ওপর তৈরি। বর্ষাকালে বানি নদীর পানি থেকে এই প্লাটফরম মসজিদটিকে সুরক্ষা করে। মসজিদের দেয়ালগুলো তাল গাছের কাঠ, যা স্থানীয়ভাবে ‘টরন’ নামে পরিচিত, সেগুলো দ্বারা নকশা করা।

শুধু নকশা নয়, তালগাছের কাঠ মসজিদের দেয়ালে এমনভাবে গেঁথে দেয়া হয়েছে যাতে মাটির দেয়াল সহজে ধসে না যায়।
মধ্যযুগে আফ্র্রিকার এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী শিক্ষা বিস্তারের প্রধান কেন্দ্র ছিল এই মসজিদ। হাজার হাজার শিক্ষার্থী তখন কুরআন শিক্ষার জন্য এই মসজিদে আসতেন।
প্রতি বছর স্থানীয় মুসলমানরা মসজিদটির সংস্কার কাজ করেন। তবে ২০০৬ সালের ২০ জানুয়ারি মসজিদের ছাদের একটি অংশ এবং ২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর দক্ষিণ দিকের টাওয়ারের একটি অংশ ধসে পড়লে ‘দি আগা খান ট্রাস্ট কালচার’ নিজস্ব খরচে এটির সংস্কার করে।
১৯৩০ সালে ফ্রান্সে মসজিদটির একটি রেপ্লিকা তৈরি করা হয়। এটি ইট দিয়ে তৈরি এবং এর রং করা হয় লাল।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf

72
 
2
 
0
Google
0
 
75
 

মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।

তবে ১৮২৮ সালের আগে মসজিদটি সম্পর্কে স্থানীয়রা ছাড়া বাইরের কেউ জানতেন না। এই বছর এক ফরাসি পর্যটক রেনে ওই এলাকা ভ্রমণ করেন। তিনি তাঁর ভ্রমণ শেষে লিখেন, ডিজেনি শহরে মাটির তৈরি একটি মসজিদ আছে। মসজিদটির দু’পাশে দুটি দর্শনীয় কম উচ্চতার টাওয়ার রয়েছে।
এরপর থেকে মসজিদটি সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বাড়তে থাকে।
বানি নদীর তীরে অবস্থিত মসজিদটি নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে রোদে শুকানো মাটি। মসজিদটি ২৪৫ বাই ২৪৫ ফুট (৭৫ বাই ৭৫ মিটার) আয়তনবিশিষ্ট তিন ফুট উঁচু প্লাটফর্মের ওপর তৈরি। বর্ষাকালে বানি নদীর পানি থেকে এই প্লাটফরম মসজিদটিকে সুরক্ষা করে। মসজিদের দেয়ালগুলো তাল গাছের কাঠ, যা স্থানীয়ভাবে ‘টরন’ নামে পরিচিত, সেগুলো দ্বারা নকশা করা।

শুধু নকশা নয়, তালগাছের কাঠ মসজিদের দেয়ালে এমনভাবে গেঁথে দেয়া হয়েছে যাতে মাটির দেয়াল সহজে ধসে না যায়।
মধ্যযুগে আফ্র্রিকার এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী শিক্ষা বিস্তারের প্রধান কেন্দ্র ছিল এই মসজিদ। হাজার হাজার শিক্ষার্থী তখন কুরআন শিক্ষার জন্য এই মসজিদে আসতেন।
প্রতি বছর স্থানীয় মুসলমানরা মসজিদটির সংস্কার কাজ করেন। তবে ২০০৬ সালের ২০ জানুয়ারি মসজিদের ছাদের একটি অংশ এবং ২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর দক্ষিণ দিকের টাওয়ারের একটি অংশ ধসে পড়লে ‘দি আগা খান ট্রাস্ট কালচার’ নিজস্ব খরচে এটির সংস্কার করে।
১৯৩০ সালে ফ্রান্সে মসজিদটির একটি রেপ্লিকা তৈরি করা হয়। এটি ইট দিয়ে তৈরি এবং এর রং করা হয় লাল।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf

72
 
2
 
0
Google
0
 
75
 

মসজিদটির নাম গ্র্যান্ড মস্ক অব ডিজেনি। পৃথিবীর সবচেয়ে বড় মাটির মসজিদ এটি। পশ্চিম আফ্রিকার দেশ মালির ডিজেনি শহরে এর অবস্থান। নির্মাণকাল সম্পর্কে সঠিক কোনো তথ্য না থাকলেও ১২০০ শতাব্দী থেকে ১৩০০ শতাব্দীর মধ্যবর্তী সময়ে এটি নির্মিত হয়েছে বলে অধিকাংশের মত। তবে বর্তমানে যে কাঠামোটি দেখা যায় এটি নির্মাণ করা হয়েছে ১৯০৭ সালে। আর ইউনেস্কো মসজিদটিসহ এর চারপাশের ঐতিহাসিক স্থানগুলোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে তালিকাভুক্ত করে ১৯৮৮ সালে।
যতদূর জানা যায়, সুলতান কুনবরু ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করার পর তার প্রাসাদটি ভেঙে সেখানে এই মসজিদটি তৈরি করেন। মসজিদের পূর্বদিকে নিজের বসবাসের জন্য তৈরি করেন অন্য একটি প্রাসাদ। তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদের দুটি টাওয়ার নির্মাণ করেন এবং তার পরবর্তী উত্তরাধিকারী মসজিদটির চারপাশের দেয়াল নির্মাণ করেন।

তবে ১৮২৮ সালের আগে মসজিদটি সম্পর্কে স্থানীয়রা ছাড়া বাইরের কেউ জানতেন না। এই বছর এক ফরাসি পর্যটক রেনে ওই এলাকা ভ্রমণ করেন। তিনি তাঁর ভ্রমণ শেষে লিখেন, ডিজেনি শহরে মাটির তৈরি একটি মসজিদ আছে। মসজিদটির দু’পাশে দুটি দর্শনীয় কম উচ্চতার টাওয়ার রয়েছে।
এরপর থেকে মসজিদটি সম্পর্কে মানুষের আগ্রহ বাড়তে থাকে।
বানি নদীর তীরে অবস্থিত মসজিদটি নির্মাণে ব্যবহার করা হয়েছে রোদে শুকানো মাটি। মসজিদটি ২৪৫ বাই ২৪৫ ফুট (৭৫ বাই ৭৫ মিটার) আয়তনবিশিষ্ট তিন ফুট উঁচু প্লাটফর্মের ওপর তৈরি। বর্ষাকালে বানি নদীর পানি থেকে এই প্লাটফরম মসজিদটিকে সুরক্ষা করে। মসজিদের দেয়ালগুলো তাল গাছের কাঠ, যা স্থানীয়ভাবে ‘টরন’ নামে পরিচিত, সেগুলো দ্বারা নকশা করা।

শুধু নকশা নয়, তালগাছের কাঠ মসজিদের দেয়ালে এমনভাবে গেঁথে দেয়া হয়েছে যাতে মাটির দেয়াল সহজে ধসে না যায়।
মধ্যযুগে আফ্র্রিকার এই অঞ্চলে গুরুত্বপূর্ণ ইসলামী শিক্ষা বিস্তারের প্রধান কেন্দ্র ছিল এই মসজিদ। হাজার হাজার শিক্ষার্থী তখন কুরআন শিক্ষার জন্য এই মসজিদে আসতেন।
প্রতি বছর স্থানীয় মুসলমানরা মসজিদটির সংস্কার কাজ করেন। তবে ২০০৬ সালের ২০ জানুয়ারি মসজিদের ছাদের একটি অংশ এবং ২০০৯ সালের ৫ নভেম্বর দক্ষিণ দিকের টাওয়ারের একটি অংশ ধসে পড়লে ‘দি আগা খান ট্রাস্ট কালচার’ নিজস্ব খরচে এটির সংস্কার করে।
১৯৩০ সালে ফ্রান্সে মসজিদটির একটি রেপ্লিকা তৈরি করা হয়। এটি ইট দিয়ে তৈরি এবং এর রং করা হয় লাল।
- See more at: http://www.dailynayadiganta.com/detail/news/31815#sthash.hEPgFgBh.dpuf

No comments: